Page Nav

HIDE

Gradient Skin

Gradient_Skin

Pages

Breaking News

latest

ZyCoV-D, বিশ্বের প্রথম ডিএনএ-ভিত্তিক ভ্যাকসিন (DGCI) - এর অনুমোদন পেল

ভারতে তৈরি করে ফেলল ভ্যাকসিন ZyCoV-D যা এমারজেন্সি ইউজ তথা আপদকালীন ব্যবহারের ছাড়পত্র দিল ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (DGCI)। জাইডা...

ZyCoV-D, বিশ্বের প্রথম ডিএনএ-ভিত্তিক ভ্যাকসিন (DGCI) - এর অনুমোদন পেল

ভারতে তৈরি করে ফেলল ভ্যাকসিন ZyCoV-D যা এমারজেন্সি ইউজ তথা আপদকালীন ব্যবহারের ছাড়পত্র দিল ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (DGCI)। জাইডাস ক্যাডিলারের এই ভ্যাকসিনটি বিশ্বের দরবারে প্রথম ডিএনএ ভিত্তিক ভ্যাকসিন। ১২ বছর এবং তার থেকে বেশি বয়সী বাচ্চাদের এটি দেওয়া হবে। এতে কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবেনা যার আশ্বাস দিয়েছে নির্মাতা সংস্থাটি। এই ভ্যাকসিন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক। 

১) ZyCoV-D হল ভারতের প্রথম এমন ভ্যাকসিন, যা ১২ বছর ও তার বেশি বয়সী বাচ্চাদের জন্য অনুমোদন লাভ করেছে । এটি তিন প্রকার ডোজের ভ্যাকসিন। Government's Department of Biotechnology-এর সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধার মাধ্যমে ভ্যাকসিনটি নির্মিত হয়েছে। এই ভ্যাকসিনটি সূঁচ না ফুটিয়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে এমন খবর জানা গেছে। তবে ব্যবহার কালে সঠিক তথ্য সকলে জানতে পারবেন। 

২) এটিই হল করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে বিশ্বের প্রথম ডিএনএ-ভিত্তিক ভ্যাকসিন যা সবার মধ্যে উৎসাহ আনছে। এটি প্রয়োগ করার পর, SARS-CoV-2 ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন উৎপন্ন করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে তোলে। 

৩) ভারতে ব্যবহৃত সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া কোভিশিল্ড, ভারত বায়োটেক কোভ্যাক্সিন, রাশিয়ান ভ্যাকসিন স্পুটনিক ভি এবং মডার্না ও জনসন অ্যান্ড জনসনের ভ্যাকসিনের পর, দেশে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত ZyCoV-D ষষ্ঠ ভ্যাকসিন। উল্লিখিত ভ্যাকসিনের মধ্যে কোভিশিল্ড, কোভ্যাক্সিন এবং স্পুটনিক ভি এখন পাওয়া যাচ্ছে। 

৪) জানা যাচ্ছে যে, অগস্ট থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের জনসাধারণের জন্য ২১৬ কোটি ভ্যাকসিন ডোজ পাওয়া যাবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মান্দভীয়া, Zydus Cadila-এর পাঁচ কোটি ডোজ সরবরাহ এমন মন্তব্য পোষণ করেছেন। জ্যাইদাস ক্যাডিলা বলেছেন, ১০-১২ কোটি ZyCoV-D ভ্যাকসিন প্ৰস্তুত করা হবে।

৫) তিন পর্যায়ের যাবতীয় পরীক্ষা নিরীক্ষার পর ZyCov-D ভ্যাকসিনের অনুমোদন লাভ করেছে। প্রায় ২৮ হাজার মানুষের উপর পরীক্ষা করা হয়েছিল,যার মধ্যে এক হাজার জন ১২-১৮ বছর বয়সী বাচ্চা ছিল। ক্লিনিক্যাল যে ট্রায়াল হয়েছিল তার ফলাফল আশাব্যঞ্জক এবং ৬৬ শতাংশ কার্যকর হয়েছে। ট্রায়াল ডেটার নিরিখে জানা গেছে যে, ভ্যাকসিন যারা নেয়নি তাদের তুলনায় ভ্যাকসিন গ্রহণকারী ৬৭ শতাংশ মানুষের কোভিড পজিটিভ কোনো পাত্তাই নেই। ট্রায়াল ডেটা থেকে স্পষ্ট যে,দুটি ডোজই গুরুতর উপসর্গ রোধ করবে এবং তিনটি ডোজ কোভিডের মাঝারি লক্ষণগুলি থেকেও দূরে রাখতে সামর্থ্য হবে।



 

No comments

.